সংগৃহীত
ফিচার

শীতে যেসব ফুলের চাষ করবেন

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাসার ছাদ, বারান্দা বা সিঁড়িকোঠা পোড়ামাটির টবে কাঁচা মাটি রেখে ফুল চাষ করতে পারেন। তবে সব ফুলের গাছ কিন্তু টবে ভালো হয় না। আবার এখন যেহেতু শীতকাল, তাই আগেই জেনে নিন কোন কোন ফুল গাছ লাগাবেন।

শীতে যেসব ফুলের গাছ লাগাবেন: শীত মৌসুমে টবে গাঁদা, গোলাপ, ন্যাস্টারশিয়াম, প্যানজি, পিটুনিয়া, ভারবেনা, ক্যামেলিয়া, ডালিয়া, চন্দ্রমল্লিকা, কারনেশন, স্যালভিয়া, গোলাপ, জারবেরা, এজালিয়া প্রভৃতি লাগাতে পারেন।

টব সংগ্রহ: প্রথমেই উপযুক্ত সাইজের টব সংগ্রহ করবেন। তবে ছোট গাছের জন্য বড় টব হলে ক্ষতি নেই, কিন্তু বড় গাছের জন্য চলবে না ছোট টব।

মাটি: প্রতি টবের জন্য দোআঁশ মাটির সঙ্গে তিন ভাগের এক ভাগ জৈব সার বা পঁচা গোবর মিশিয়ে মাটি তৈরি করে এর সাথে একমুঠো হাড়ের গুঁড়ো, দুই চা-চামচ চুন, দু’মুঠো ছাই মেশাতে পারেন।

চারা: টবে মাসখানেক বয়সের ফুলের চারা রোপণ করা উচিত। অন্য চারার বেলায় অল্পবয়সী ভালো ও তরতাজা দেখে চারা বা কলম লাগানো ভালো।

সেচ: চারা লাগানোর পর আস্তে আস্তে চাপ দিয়ে গোড়ার মাটি শক্ত করে দিতে হবে। এরপর গোড়ায় পানি দিতে হবে।

বাঁশ: গাছকে খাড়া রাখার জন্য চারা অবস্থায়ই বাঁশের কঞ্চি বা স্টিক ব্যবহার করতে পারেন।

মাটি খোঁচানো: গাছের গোড়ার মাটি একেবারে গুঁড়ো না করে চাকা চাকা রেখে খুঁচে দেওয়া ভালো। এর গভীরতা হবে ৩-১০ সেন্টিমিটার বা ১-৪ ইঞ্চি। প্রতি ১০ দিনে একবার করে এ কাজ করতে হবে।

সার: কুঁড়ি আসা শুরু করলে ৫০ গ্রাম টিএসপি, ১০০ গ্রাম ইউরিয়া ও ২৫ গ্রাম এমওপি মিশিয়ে প্রতি গাছে এক চা-চামচ করে ১০ দিন অন্তর দিতে হবে। এক মৌসুমে এ রাসায়নিক সার ৩ বারের বেশি দেওয়ার দরকার নেই। সার যেন কোনোভাবেই শেকড়ের ওপর না পড়ে।

ফুল: বেশি দিন ফুল ফোটাতে চাইলে ফুল গাছে শুকাতে দিবেন না। শুকানো শুরু হলেই কেটে দিতে হবে। গাঁদা, অ্যাস্টার, চন্দ্রমল্লিকা প্রভৃতি গাছ থেকে বেশি ফুল বেশি দিন পেতে চাইলে প্রথম দিকের কিছু কুঁড়ি চিমটি দিয়ে ছেঁটে দিতে হবে।

এবি/এইচএন

Copyright © Amarbangla
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

শিল্পী বিপাশা গুহঠাকুরতার তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

বিশিষ্ট নজরুল-সঙ্গীত শিল্পী বিপাশা গুহঠাকুরতার তৃত...

আমাকে চেয়েছিলো যুদ্ধাপরাধী মামলার আসামী বানাতে: ডা. শফিকুর রহমান

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, গত সরকারের সময় তিনবার...

ঢাকায় পরপর ৩ দিন ৩ দলের সমাবেশ

বৃহস্পতিবার (১ মে) থেকে শুরু হচ্ছে তিন দিনের সরকার...

কালীগঞ্জে ফিল্মিস্টাইলে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

গাজীপুরের কালীগঞ্জে জমি সংক্রান্ত পূর্ব বিরোধের জে...

হিটলারের মৃত্যু কীভাবে হয়েছিল, নতুন তথ্য

এডলফ হিটলার সারাবিশ্বে পরিচিত নাম। তিনি ছিলেন স্বৈ...

উত্তরায় প্রাইভেটকারে অপহরণ; ভিডিও ভাইরালের পর গ্রেপ্তার ২

রাজধানীর উত্তরা এলাকায় চাঞ্চল্যকর অপহরণের ঘটনায় অপহরণে ব্যবহৃত একটি প্রাইভে...

আমাকে চেয়েছিলো যুদ্ধাপরাধী মামলার আসামী বানাতে: ডা. শফিকুর রহমান

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, গত সরকারের সময় তিনবার...

ভালুকায় সৌন্দর্য বাড়াতে ইউএনও’র ‘নিজ খরচে’ সবুজ বিপ্লব

ভালুকা উপজেলার পরিবেশ সংরক্ষণ ও নগর সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নি...

কালীগঞ্জে ফিল্মিস্টাইলে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

গাজীপুরের কালীগঞ্জে জমি সংক্রান্ত পূর্ব বিরোধের জে...

সড়কহীন  ৩৪ কোটি টাকার সেতু

সেতু আছে কিন্তু সংযোগ সড়ক করা হয়নি এমন সেতু ফেনীতে...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
খেলা