গাজীপুরের শ্রীপুরে মাদ্রাসায় শিশুশিক্ষার্থীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে এক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (৮ মার্চ) সন্ধ্যায় স্থানীয় লোকজন ওই শিক্ষককে আটক করে পুলিশে দেন। পরে তার বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন শিশুটির বাবা।
গ্রেপ্তার আবদুল মালেক (২৫) উপজেলার মাওনা এলাকার একটি হাফেজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক। তার গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার লেঙ্গুরা গ্রামে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার মাদ্রাসায় সাত বছরের ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন শিক্ষক আবদুল মালেক। এর পর থেকে শিশুটি মাদ্রাসায় যেতে চাচ্ছিল না। শনিবার সে ওই ঘটনার কথা পরিবারের সদস্যদের জানায়। এদিন সন্ধ্যায় তার পরিবারের সদস্য ও এলাকার লোকজন আবদুল মালেককে আটক করেন। একপর্যায়ে তিনি ধর্ষণচেষ্টার কথা স্বীকার করেন। পরে তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
এদিকে আবদুল মালেকের ধর্ষণচেষ্টার কথা স্বীকার করার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এ বিষয়ে আতিকুর রহমান নামের একটি ফেসবুক আইডিতে ৫৪ সেকেন্ডের ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। ওই ভিডিওতে ধর্ষণচেষ্টার কথা স্কীকার বলে আবদুল মালেক বলছেন, ‘আমি শয়তানের ধোকায় পড়ে করে ফেলেছি। এমন কাজ আমি আর কখনো করিনি। তাকে খারাপ কাজ করিনি।’
শ্রীপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) শামীম আখতার বলেন, অভিযুক্ত আবদুল মালেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে রাতে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে শিশুটির বাবা মামলা করেছেন। রবিবার (৯ মার্চ) তাকে আদালতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।
আমারবাঙলা/এমআরইউ
 
                                    
                                 
                 
                     
                     
                         
                                                     
                         
                                                     
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                        
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                     
                             
                             
                     
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
             
                     
                             
                             
                            