বিনোদন ডেস্ক: বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন দক্ষিণী সিনেমার নায়িকা রাধিকা আপ্তে।‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’র খবরে জানা যায়, কয়েক ঘণ্টা বিমানবন্দরে আটকে ছিলেন এ নায়িকা। ঘটনা এখানেই শেষ নয়।
রাধিকা আপ্তে দাবি করেন, তাকে ও একদল যাত্রীকে একপ্রকার আটকে রাখা হয়েছিল এরোব্রিজের মধ্যে। সেই ছিল ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন রাধিকা।
কোন এয়ারলাইন্সের বিমানে বা কোথা থেকে তিনি বিধান ধরছিলেন তা উল্লেখ করেননি রাধিকা। তবে লিখেছেন বিমান ছাড়তে দেরি হচ্ছিল। কিন্তু বিমান পরিবহন সংস্থা তিনিসহ একদল যাত্রীকে এরোব্রিজের মধ্যেই আটকে রাখেন। টয়লেটেও যেতে দেওয়া হয়নি।
রাধিকা এ প্রসঙ্গে লিখেছেন, ১৩ জানুয়ারি সকাল সাড়ে আটটায় আমার বিমান ছাড়ার কথা ছিল। ১০টা ৫০ মিনিটেও বিমানে উঠতে পারিনি। কিন্তু বিমান সংস্থা আমাদের এরোব্রিজের মধ্যে একপ্রকার বন্দি করে রেখছে। যাত্রীদের মধ্যে শিশু ও বয়স্ক মানুষ রয়েছেন। নিরাপত্তাকর্মীরা এরোব্রিদের দরজা খুলছেন না। কেন দরজা খোলা হবে না কার কোনো যুক্তিও নিরাপত্তা কর্মীদের কাছে ছিল না। ইনস্টাগ্রামে ওই ভিডিও পোস্ট করেছেন রাধিকা।
তিনি আরও দাবি করেন, যাত্রীদের বিমানসংস্থা জানিয়েছিল ঘণ্টাখানেক তাদের অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় রাধিকার দাবি, আমি ভেতরে আটকে রয়েছি।
বিমান সংস্থার তরফে আমাদের বলা হয়েছে বেলা ১২টা পর্য়ন্ত আমাদের আটকে থাকতে হবে। বাথরুমে যেতে পারছি না, খাবার পানিও নেই।
বিমান ছাড়তে দেরির কারণ হিসেবে বলা হয়েছে বিমানের ক্রু বদল হবে। তার পরেই বিমান ছাড়বে। কিন্তু নতুন ক্রু টিম আসেনি। এ নিয়ে রাধিকা লিখেছেন, আসলে ওদের ক্রুরা আসেনি। কখন তারা আসবেন তাও তারা বলতে পারছে না। তাই কখন বিমান ছাড়বে তা জানা যাচ্ছে না। এমি এক নারী কর্মীর সঙ্গে কথাবলতে পেরেছিলাম। কিন্তু তিনি বললেন কোনো সমস্যা হয়নি। অথচ আমাদের বন্দি থাকতেই হচ্ছে।
এবি/এইচএন
 
                                    
                                 
                 
                     
                     
                         
                                                     
                         
                                                     
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                        
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                     
                             
                             
                     
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
             
                     
                             
                             
                            