পবিত্র ইদুল আযহার ছুটি প্রায় শেষ। তাই সড়কগুলোতে যানবাহনের চাপ একটু বেশি। ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে থেমে থেমে ১৪ কিলোমিটার এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন স্বজনদের সঙ্গে ঈদের ছুটি কাটিয়ে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করা মানুষজন।
শনিবার ভোর সকাল থেকে যমুনা সেতুর টোল প্লাজা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত এই যানজটের সৃষ্টি হয় বলে জানিয়েছেন যমুনা সেতু পূর্ব থানার ওসি ফয়েজ আহমেদ।
যমুনা সেতুর কাছে সড়কে আটকে থাকা যাত্রী আশুলিয়ার আরিফ হোসেন বলেন, “আগে কখনও ঈদ শেষে ফেরার পথে যানজটে পড়তে হয়নি। এবারই প্রথম। রোদ না থাকলেও ভ্যাপসা গরমে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে আমাদের। বিশেষ করে নারী, শিশু ও বৃদ্ধদের খুব কষ্ট হচ্ছে। ”
ওসি ফয়েজ আহমেদ জানান, “যানবাহনের চালকদের বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোর কারণে মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। যানজট নিরসনে পুলিশ কাজ করছে। দ্রুত যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।”
এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ওসি মোহাম্মদ শরীফ বলেন, “অতিরিক্ত যানবাহনের চাপে সেতুর সিরাজগঞ্জ অংশেও যানজট ছিল। যার কারণে টাঙ্গাইলের অংশেও যানবাহনের জটলা বাঁধে। ”
যানজট নিরসনে পুলিশ সদস্যরা নিরলসভাবে কাজ করছে বলেও জানান তিনি।
আমারবাঙলা/ইউকে
 
                                    
                                 
                 
                     
                     
                         
                                                     
                         
                                                     
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                        
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                     
                             
                             
                     
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
             
                     
                             
                             
                            