সংগৃহীত
আন্তর্জাতিক

ট্রেনটিনো শহরে বসবাস করলে পাবেন এক কোটি ৩১ লাখ টাকা

আমার বাঙলা ডেস্ক

বাড়ির দরজা খুললেই দেখা মিলবে স্কি রিসোর্ট, আঙুরের খেত কিংবা থার্মাল স্প্রিং। এমন স্বপ্ন কি আপনি দেখেছেন। এরকমটির দেখা পাবেন ট্রেনটিনো প্রদেশে।

ইতালির উত্তর অঞ্চলটি ট্রেনটিনো নামে পরিচিত। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে এটি ট্রেন্টো প্রদেশ, যা কিনা আবার স্বায়ত্তশাসিত।

ডলোমাইট আল্পস পর্বতমালা সঙ্গে মিলিত ট্রেনটিনোতে রয়েছে অগণিত পরিত্যক্ত বাড়ি। এসব বাড়িতে গিয়ে বসবাস শুরু করলেই পাওয়া যাবে এক লাখ ইউরো (১ কোটি ৩১ লাখ টাকা)। এ সুযোগ নিতে পারবেন বিদেশিরাও। খবর সিএনএনের।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রেনটিনো প্রদেশে গিয়ে থাকলে পরিত্যক্ত বাড়ি সংস্কারের জন্য অনুদান বাবদ পাওয়া যাবে ৮৮ হাজার ইউরো। আর বাড়ি কেনার জন্য দেওয়া হবে ২০ হাজার ইউরো। ইতালির নাগরিক কিংবা বিদেশিরা এ জন্য আবেদন করতে পারবেন।

তবে এর মধ্যেও একটু কিন্তু রয়েছে। যে এই প্রদেশের গিয়ে থাকার জন্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করবে তাকে সেখানে ১০ বছর থাকতে হবে। অন্যথায় অনুদানের অর্থ ফেরত দিতে হবে।

ট্রেনটিনো প্রদেশের ৩৩টি শহর এ পরিকল্পনার অংশ হবে। শিগগিরই এর অনুমোদন দিবে দেশটির সরকার।

সিএনএন বলছে, পরিকল্পনার শহরগুলোতে জনসংখ্যা ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে। এমনকি পরিত্যক্ত বাড়ির থেকে জনসংখ্যা কম।

ইতালির গ্রাম্য এলাকাগুলোতে ক্রমাগত হারে জনসংখ্যা কমছে। এ ছাড়া কাজের উদ্দেশে গ্রাম ছাড়ছে যুবক-যুবতীরা। গ্রাম্য এলাকাগুলোতে জনসংখ্যা বাড়াতে বিভিন্ন কৌশল নিয়েছে ইতালির সরকার। ২০২৪ সালের বাজেটে জনসংখ্যা কম এলাকাগুলোর জন্য তিন কোটি ইউরোর একটি তহবিল করা হয়েছে। যেসব মিউনিসিপ্যালিটি এলাকায় জনসংখ্যা পাঁচ হাজারের কম সেগুলোতে জনসংখ্যা বাড়াছে তহবিল থেকে অনুদান দেওয়া হবে।

ট্রেনটোর প্রেসিডেন্ট মাওরিজিও ফুগাতি বলেন, আমাদের প্রধান লক্ষ্য হলো, সম্প্রদায়গুলোকে পুনরুজ্জীবিত করা এবং আঞ্চলিক সংহতি প্রচার করা।

আমারবাঙলা/এমআরইউ

Copyright © Amarbangla
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

শিল্পী বিপাশা গুহঠাকুরতার তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

বিশিষ্ট নজরুল-সঙ্গীত শিল্পী বিপাশা গুহঠাকুরতার তৃত...

ঢাকায় পরপর ৩ দিন ৩ দলের সমাবেশ

বৃহস্পতিবার (১ মে) থেকে শুরু হচ্ছে তিন দিনের সরকার...

আমাকে চেয়েছিলো যুদ্ধাপরাধী মামলার আসামী বানাতে: ডা. শফিকুর রহমান

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, গত সরকারের সময় তিনবার...

কালীগঞ্জে ফিল্মিস্টাইলে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

গাজীপুরের কালীগঞ্জে জমি সংক্রান্ত পূর্ব বিরোধের জে...

হিটলারের মৃত্যু কীভাবে হয়েছিল, নতুন তথ্য

এডলফ হিটলার সারাবিশ্বে পরিচিত নাম। তিনি ছিলেন স্বৈ...

উত্তরায় প্রাইভেটকারে অপহরণ; ভিডিও ভাইরালের পর গ্রেপ্তার ২

রাজধানীর উত্তরা এলাকায় চাঞ্চল্যকর অপহরণের ঘটনায় অপহরণে ব্যবহৃত একটি প্রাইভে...

আমাকে চেয়েছিলো যুদ্ধাপরাধী মামলার আসামী বানাতে: ডা. শফিকুর রহমান

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, গত সরকারের সময় তিনবার...

ভালুকায় সৌন্দর্য বাড়াতে ইউএনও’র ‘নিজ খরচে’ সবুজ বিপ্লব

ভালুকা উপজেলার পরিবেশ সংরক্ষণ ও নগর সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নি...

কালীগঞ্জে ফিল্মিস্টাইলে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

গাজীপুরের কালীগঞ্জে জমি সংক্রান্ত পূর্ব বিরোধের জে...

সড়কহীন  ৩৪ কোটি টাকার সেতু

সেতু আছে কিন্তু সংযোগ সড়ক করা হয়নি এমন সেতু ফেনীতে...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
খেলা