বগুড়ার শিবগঞ্জে এক নারী ও তার কলেজপড়ুয়া ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) গভীর রাতে উপজেলার শিবগঞ্জ ইউনিয়নের সাদুল্ল্যাপুর বটতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মঙ্গলবার সকালে মা ও ছেলে জোড়া খুনের বিষয়টি এলাকাবাসী টের পেয়ে পুলিশে খবর দেয়।
শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীনুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন— ওই গ্রামের কুয়েত প্রবাসী ইদ্রিস আলীর স্ত্রী রানী বেগম (৪০) ও তার ছেলে ইমরান নাজির (১৮)। ইমরান বগুড়ার ফকির উদ্দিন স্কুল অ্যান্ড কলেজের এইচএসসি প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ইমরানের সঙ্গে একই গ্রামের মৃত খোকা মিয়ার ছেলে হাসান (১৭) বসবাস করতো। ঘটনার পর থেকে হাসান নিখোঁজ রয়েছে।
নিহতের মেয়ে ইলা প্রমানিক জানান, তার মা ও ভাইকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
শিবগঞ্জ ও সোনাতলা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার রবিউল ইসলাম বলেন, হত্যার রহস্য উদঘাটনে ঘটনাস্থলে আমরা কাজ করছি।
আমারবাঙলা/এফএইচ
 
                                    
                                 
                 
                     
                     
                         
                                                     
                         
                                                     
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                        
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                     
                             
                             
                     
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
             
                     
                             
                             
                            