আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ইন্দোনেশিয়ার মধ্যাঞ্চলে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ও রাস্তাঘাট ভেসে গেছে।
শনিবার (৪ মে) দেশটির দুর্যোগ বিষয়ক সংস্থার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি এ তথ্য জানিয়েছে।
এক বিবৃতিতে ইন্দোনেশিয়ার দুর্যোগ প্রশমন সংস্থার (বিএনপিবি) মুখপাত্র আবদুল মুহারি জানান, শুক্রবার (৩ মে) স্থানীয় সময় রাত ১ টার দিকে দক্ষিণ সুলাওয়েসির লুউউ এলাকায় এ ভূমিধসের ঘটনা ঘটে।
ওই এলাকায় প্রায় ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। পরবর্তীতে আরও একজনের মৃত্যুর খবর জানা যায়। বন্যা ও ভূমিধসে শতাধিক বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া ৪২টি বাড়ি ভেসে গেছে, ৪টি রাস্তা ও একটি সেতু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
সংস্থাটি আরও জানায়, বন্যার কারণে শতাধিক মানুষকে মসজিদ বা অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে। ১৩০০’র বেশি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কর্তৃপক্ষ তাদের সরিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছে।
মূলত বর্ষাকালে ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসের প্রবণতা বেড়ে যায়। বন উজাড়ের কারণে এ পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে। দীর্ঘ সময় মুষলধারে বৃষ্টির কারণে কিছু এলাকায় আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
গতকাল দক্ষিণ সুলাওয়েশি প্রদেশের অপর একটি এলাকায় অন্তত একজন নিহত ও ২ জন আহত হয়েছেন। এর আগে মার্চে সুমাত্রা দ্বীপে বন্যা ও ভূমিধসে কমপক্ষে ৩০ জন নিহত হন। নিখোঁজ হন আরও বেশ কয়েকজন।
এবি/ এইচএন
 
                                    
                                 
                 
                     
                     
                         
                                                     
                         
                                                     
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                        
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                     
                             
                             
                     
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
             
                     
                             
                             
                            