ছবি: রাফায়েল আহমেদ শামীম , অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও কলাম লেখক
মতামত

ক্ষমতার ছায়ায় মাদক রাজনীতি: রাষ্ট্র, সমাজ ও নৈতিকতার অদৃশ্য দহন

রাফায়েল আহমেদ শামীম 

বাংলাদেশের সমাজ-রাজনীতি আজ এমন এক জটিল বাস্তবতায় এসে দাঁড়িয়েছে, যেখানে নৈতিকতার মৃত্যু ঘটছে নিঃশব্দে, আর অপরাধ পরিণত হচ্ছে প্রতিষ্ঠানের অলংকারে। মাদক এখন আর কেবল সামাজিক ব্যাধি নয়, এটি এক প্রকার রাজনৈতিক শক্তি—একটি অদৃশ্য অর্থনীতি, যার শিকড় জড়িয়ে গেছে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার প্রতিটি তন্তুতে। এই মাদক রাজনীতি কেবল যুব সমাজের ভবিষ্যৎ ধ্বংস করছে না; বরং রাষ্ট্রীয় আদর্শ, প্রশাসনিক ন্যায়নীতি এবং গণতন্ত্রের মৌল কাঠামোকেও ধীরে ধীরে গ্রাস করছে। যে দেশে জনগণের নিরাপত্তা রক্ষাকারীরা অপরাধের পৃষ্ঠপোষক হয়, যে দেশে ক্ষমতাসীনরা মাদক ব্যবসায়ীদের ‘বড় ভাই’ হয়ে ওঠে, সেখানে আইন কেবল এক নাট্য মঞ্চের চরিত্র। নাগরিক সেখানে দর্শক মাত্র—যার চোখে ধরা পড়ে ক্ষমতার নির্মম নাটক, কিন্তু যার কণ্ঠে উচ্চারিত হয় না কোনো প্রতিবাদ। এই নৈঃশব্দ্যই মাদক রাজনীতির সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র।

মাদক ও রাজনীতির জৈবিক সম্পর্ক মাদক কোনো বিচ্ছিন্ন সামাজিক সমস্যা নয়; এটি রাজনীতির সঙ্গে জৈবিকভাবে যুক্ত। বাংলাদেশের গ্রামীণ সমাজে রাজনৈতিক প্রভাব প্রতিষ্ঠার অন্যতম হাতিয়ার হলো ভয়। মাদক ব্যবসা এই ভয়কে বাস্তবে রূপ দেয়। স্থানীয় সন্ত্রাস, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, জমি দখল—সব কিছুর মূলেই থাকে এক অদৃশ্য মাদক অর্থনীতি, যা স্থানীয় রাজনীতির প্রাণরস সরবরাহ করে। নির্বাচন এলেই এই মাদকচক্র সক্রিয় হয়ে ওঠে। পোস্টার লাগানো থেকে শুরু করে ভোটকেন্দ্র নিয়ন্ত্রণ, প্রতিপক্ষকে ভয় দেখানো—সবকিছুতেই তারা ‘দলীয় কর্মী’ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বিনিময়ে তারা পায় নিরাপত্তা, পায় আইন থেকে অব্যাহতি, পায় অপরাধের বৈধতা। রাজনীতির এই অদ্ভুত সমীকরণে অপরাধী হয়ে ওঠে প্রভাবশালী, আর সৎ মানুষ পরিণত হয় নিঃশব্দ বন্দি। মাদকচক্রের সঙ্গে যুক্ত অনেকেরই কোনো রাজনৈতিক আদর্শ নেই। তাদের একমাত্র লক্ষ্য—ক্ষমতার সঙ্গে আপস করে নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। আর রাজনীতি, যেটি মূলত জনকল্যাণের প্রতিশ্রুতি হওয়া উচিত, সেটি আজ পরিণত হয়েছে অপরাধের অভয়ারণ্যে।

ক্ষমতার মনোবিজ্ঞান: ভয়, লোভ ও নির্ভরতার রাজনীতি কখনো শূন্যতায় টিকে থাকে না। ক্ষমতার প্রকৃতি এমন—যেখানে শূন্যতা থাকে, সেখানে ভয় ও লোভ প্রবেশ করে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় এই ভয় ও লোভই মাদকের অবকাঠামো গড়ে তুলেছে। ক্ষমতাসীনরা জানে, সমাজে একটি নিয়ন্ত্রিত ভয় থাকা দরকার—যাতে জনগণ কখনও প্রশ্ন না তোলে। তাই মাদক ব্যবসা কখনও সম্পূর্ণভাবে নির্মূল হয় না। বরং এটি ব্যবহার করা হয় নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার হিসেবে। একদিকে যুবসমাজকে মাদকাসক্ত করে তাদের প্রতিবাদী শক্তি নিঃশেষ করা হয়, অন্যদিকে মাদক ব্যবসায়ীদের ব্যবহার করা হয় রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে। এই দ্বৈত কৌশল একদিকে রাষ্ট্রকে শক্তিশালী বলে প্রদর্শন করে, অন্যদিকে তার ভেতরের নৈতিক কাঠামোকে ধ্বংস করে ফেলে। এমন এক সমাজ গড়ে ওঠে, যেখানে মাদক বিক্রেতা ও জনপ্রতিনিধি একই অনুষ্ঠানে বসে থাকে, যেখানে প্রশাসন অপরাধীকে ‘স্যার’ বলে সম্বোধন করে। এই পরিহাসই বাংলাদেশের বাস্তবতা—যেখানে আইন প্রহসনে পরিণত, আর ন্যায়বিচার হয়ে গেছে কল্পকাহিনী।

মাদক অর্থনীতি: অদৃশ্য পুঁজির নেটওয়ার্ক মাদক এখন এক বিশাল আর্থিক সাম্রাজ্য। ইয়াবা, আইস, গাঁজা, ফেনসিডিল, বিদেশি মদ—সবকিছু মিলিয়ে এটি এক অদৃশ্য অর্থনৈতিক কাঠামো, যার বার্ষিক লেনদেন হাজার কোটি টাকা। কিন্তু এই টাকার হিসাব কোনো অর্থনৈতিক জরিপে পাওয়া যায় না, কারণ এটি চলে গোপন নেটওয়ার্কে—রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রশাসনিক দুর্নীতির মেলবন্ধনে। টেকনাফ থেকে কক্সবাজার, সাতক্ষীরা থেকে যশোর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে দিনাজপুর—সব জায়গায় এই মাদক প্রবাহ রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের চোখের সামনেই ঘটে। কখনো অভিযান হয়, কয়েকজন ছোটখাটো পাচারকারী ধরা পড়ে, সংবাদপত্রে বড় শিরোনাম হয়—কিন্তু পরদিনই সব কিছু আগের মতো। কারণ মূল গডফাদাররা থাকে অদৃশ্য, এবং সেই অদৃশ্যতার পেছনে থাকে রাজনৈতিক শক্তি। মাদক ব্যবসার টাকার একটি অংশ রাজনীতিতে প্রবাহিত হয়। নির্বাচনী তহবিল, পার্টি অফিসের খরচ, সভা-সমাবেশের ব্যয়—সবকিছুতে এই অর্থ ব্যবহৃত হয়। ফলে রাজনৈতিক দলগুলো নিজের অজান্তেই এই অবৈধ অর্থনীতির অংশে পরিণত হয়। আর একবার কেউ এই চক্রে প্রবেশ করলে আর ফিরে আসা যায় না। কারণ মাদক অর্থনীতি একবার ছোঁয়া মানে রাষ্ট্রের অন্তর্নিহিত দুর্নীতিকে পুষ্ট করা।

প্রশাসনিক দুর্নীতি ও আইনের নীরবতা রাষ্ট্রের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো কখনো কখনো অভিযান চালায়, কিছু সফলতাও আসে, কিন্তু সমস্যার মূল স্পর্শ করা হয় না। কারণ প্রশাসনের ভেতরেই রয়েছে সেই নীরব অন্ধকার। অনেক সময় দেখা যায়, যেসব অফিসার মাদকবিরোধী কঠোর পদক্ষেপ নিতে চান, তাদের বদলি হয়ে যায় অন্য জেলায়। আবার যারা নীরব থাকে, তাদের পুরস্কৃত করা হয়। এমন পরিবেশে আইন প্রয়োগ পরিণত হয় প্রদর্শনীতে। জনগণ দেখে “অভিযান চলছে”, কিন্তু জানে—এই অভিযান কখনোই মূল সমস্যাকে আঘাত করবে না। কারণ প্রশাসন জানে, অপরাধীদের ছায়ায় রয়েছে ক্ষমতার হাত। আর যেখানে প্রশাসন দুর্নীতির সঙ্গে আপস করে, সেখানে ন্যায়বিচার অচল হয়ে যায়। রাষ্ট্র তখন নাগরিকের নয়, বরং অপরাধী নেটওয়ার্কের নিয়ন্ত্রিত যন্ত্রে পরিণত হয়।

সামাজিক অবক্ষয় ও মানসিক ধ্বংস মাদকের প্রভাব শুধু শরীরে নয়, মনেও। এটি মানুষের আত্মবিশ্বাস, চিন্তাশক্তি ও মূল্যবোধকে ধ্বংস করে দেয়। যখন কোনো সমাজের তরুণ প্রজন্ম মাদক নির্ভর হয়ে পড়ে, তখন তারা আর রাষ্ট্রের পরিবর্তনের শক্তি হতে পারে না। আজ বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, এমনকি স্কুল পর্যন্ত মাদকের বিস্তার ভয়াবহ মাত্রায় পৌঁছেছে। তরুণদের মধ্যে এক প্রকার অস্তিত্ব সংকট তৈরি হয়েছে—তারা বাস্তবতা থেকে পালাতে চায়, অথচ পালানোর পথ মাদকের মধ্যেই খুঁজে পায়। এই অবসাদের সুযোগ নিচ্ছে রাজনীতি। ক্ষমতাসীন ও বিরোধী—দুই দিকেরই কিছু অংশ তরুণদের ব্যবহার করছে মাদক ব্যবসা বা সন্ত্রাসী কার্যকলাপে, তাদের হাতিয়ার বানিয়ে। ফলাফল—একটি হারিয়ে যাওয়া প্রজন্ম, যারা আর রাষ্ট্রের প্রতি বিশ্বাস রাখে না। যখন যুব সমাজ রাষ্ট্রে আস্থা হারায়, তখন রাষ্ট্র তার ভবিষ্যৎ হারায়। আর এভাবেই মাদক ধীরে ধীরে এক নিঃশব্দ রাষ্ট্রবিনাশী শক্তিতে পরিণত হয়।

গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজের সংগ্রাম সবচেয়ে দুঃখজনক হলো—যারা এই বাস্তবতা নিয়ে কথা বলে, তাদের কণ্ঠ রুদ্ধ করা হয়। গণমাধ্যমের ওপর চাপ, সাংবাদিকদের ওপর হামলা, মামলা, বা হুমকি—সবকিছুই এ দেশের বাস্তবতা। নাগরিক সমাজের যে অংশ এখনো সাহসীভাবে কথা বলে, তাদের বিরুদ্ধে নানা অজুহাতে মামলা হয়। মাদকবিরোধী আন্দোলনকে ‘বিরোধী রাজনীতি’ বলে অভিযুক্ত করা হয়। ফলে জনগণ বুঝতে পারে না—কারা সত্য বলছে, কারা নয়। একটি রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় শক্তি তার নাগরিকের কণ্ঠ। কিন্তু যখন সেই কণ্ঠ দমিয়ে রাখা হয়, তখন নীরবতা ছড়িয়ে পড়ে। এই নীরবতার মধ্যেই অপরাধ ফুলে-ফেঁপে ওঠে, আর ক্ষমতা ক্রমে অমানবিক হয়ে যায়।

রাষ্ট্রচিন্তার সংকট: গণতন্ত্র না নিয়ন্ত্রিত নৈরাজ্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক কাঠামো আজ এমন এক অবস্থায় পৌঁছেছে, যেখানে গণতন্ত্র কেবল নির্বাচনের মধ্যে সীমাবদ্ধ। কিন্তু বাস্তবে জনগণের ক্ষমতা ক্ষয়ে গেছে। মাদক রাজনীতি এই ক্ষয়কে আরও গভীর করেছে। গণতন্ত্র তখনই অর্থবহ হয়, যখন রাষ্ট্র নাগরিকের মর্যাদা রক্ষা করে। কিন্তু আজ নাগরিক ভীত, ন্যায়বিচার অকার্যকর, প্রশাসন পক্ষপাতদুষ্ট, আর রাজনীতি স্বার্থান্ধ। এটি গণতন্ত্র নয়—এটি নিয়ন্ত্রিত নৈরাজ্য। এই নৈরাজ্যের অন্যতম জ্বালানি হলো মাদক অর্থনীতি। কারণ মাদক নিয়ন্ত্রণ মানে অর্থ ও প্রভাব নিয়ন্ত্রণ। ফলে যারা মাদক ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত, তারা কখনোই গণতান্ত্রিক শাসন চায় না। তারা চায় বিশৃঙ্খলা, কারণ বিশৃঙ্খল সমাজেই অপরাধ টিকে থাকে।

প্রতিরোধের দর্শন: শিক্ষা, নৈতিকতা ও রাষ্ট্রীয় সংস্কার সমস্যা যত গভীরই হোক, প্রতিরোধের পথ সবসময় থাকে। কিন্তু সেই পথ কঠিন এবং দীর্ঘমেয়াদি। মাদকবিরোধী যুদ্ধ কেবল আইন প্রয়োগে জেতা সম্ভব নয়; এটি এক সামাজিক পুনর্জাগরণের লড়াই। প্রথমত, শিক্ষা ব্যবস্থায় নৈতিকতা ও সামাজিক দায়িত্ববোধের পাঠ ফিরিয়ে আনতে হবে। কেবল ডিগ্রি নয়, দরকার সচেতনতা—যাতে তরুণরা জানে মাদকের আসল ক্ষতি কেবল তাদের শরীরে নয়, রাষ্ট্রের ভবিষ্যতে। দ্বিতীয়ত, প্রশাসনকে সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে হবে। যে পুলিশ বা প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাদক ব্যবসায়ীর সঙ্গে আপস করে, তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে, দলীয় বিবেচনা ছাড়াই। তৃতীয়ত, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আত্মসমালোচনার সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে হবে। মাদক ব্যবসায়ীদের অর্থে রাজনীতি টিকতে পারে না—এটা যতদিন না উপলব্ধি হবে, ততদিন রাষ্ট্র এই দহন থেকে মুক্তি পাবে না।

শেষ কথা: অন্ধকারের ভিতরে আলোর খোঁজ বাংলাদেশ আজ এমন এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে, যেখানে নীরবতা আর সহনশীলতার পার্থক্য বুঝে নিতে হবে। ন্যায়বিচার যখন নীরব হয়, তখন অন্যায়েরই জয় হয়। আর মাদক রাজনীতি হচ্ছে সেই অন্যায়ের চূড়ান্ত রূপ। তবুও আশার প্রদীপ নিভে যায়নি। ইতিহাস বলে—যে সমাজ একদিন সাহস করে সত্য উচ্চারণ করেছে, সে সমাজই পুনর্জন্ম লাভ করেছে। বাংলাদেশের জনগণ যদি একদিন সত্যিকার অর্থে বলে—‘আমরা আর ভয় পাই না’, তাহলে এই অন্ধকারও ভেদ করা সম্ভব। রাষ্ট্রের প্রকৃত শক্তি বন্দুকের গুলিতে নয়, বরং তার জনগণের নৈতিক সাহসে। এই সাহসই একদিন মাদক রাজনীতির অভিশাপ থেকে জাতিকে মুক্ত করবে।

———অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও কলাম লেখক গোবিন্দগঞ্জ, গাইবান্ধা।

আমারবাঙলা/এফএইচ

Copyright © Amarbangla
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

শিবগঞ্জে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিতের লক্ষ্যে আলোচনা সভা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকের বিজয় নিশ্চিত করার লক্ষ্যে চা...

নোয়াখালীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় চালক-পথচারীসহ নিহত ২

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে বেপরোয়া গতির মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় চালক-পথচারীসহ দুইজনের...

গণভোটে পাস হলে পিআর পদ্ধতি উচ্চকক্ষে

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন 'জুলাই সনদ বাস্তবায়ন (সংবিধান সংস্কার) আদেশ ২০২৫'...

সাপ্তাহিক অভিবাদন পত্রিকায় ‘রোটার‌্যাক্ট ক্লাব অব কুমিল্লা মহানগর’ নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ

ইন্টারন্যাশনাল সংগঠন রোটার‍্যাক্ট ক্লাব অব কুমিল্লা মহানগর-এর নতুন কমিটির...

আশ্রমে জন্ম নেওয়া সেই নির্মাতার রহস্যজনক মৃত্যু

দক্ষিণ কোরিয়ার নির্মাতা শিন সাং-হুন মারা গেছেন। বয়স হয়েছিল ৪০ বছর। কোরিয়ান সং...

​​​​​​​অপহরণের নাটক সাজানোর কথা স্বীকার করলেন মুফতি মুহিব্বুল্লাহ!

গাজীপুরের টঙ্গী পূর্ব থানা এলাকার টিঅ্যান্ডটি বাজার জামে মসজিদের খতিব মুফতি ম...

জাতিসংঘের কাঠামো সংস্কারের আহ্বান মহাসচিবের

জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, নিরাপত্তা পরিষদের বর্তমান কাঠাম...

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন কমিশনের সুপারিশ জমা আজ

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ম...

ভয়ংকর রূপে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’,আঘাত হানবে যেসব এলাকায়

ভয়ংকর রূপ ধারণ করেছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’। এটা তীব্র গতিতে উপকূলের খু...

জোট গঠনে এনসিপির দৌড়ঝাপ

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ব...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
খেলা