জাতীয়

লন্ডনে ড. ইউনূস–তারেকের বৈঠকের নেপথে খালেদা জিয়ার ভূমিকা

নিজস্ব প্রতিবেদক

জাতীয় নির্বাচন কবে হবে, এ নিয়ে কয়েক মাস ধরে রাজনীতিতে যে অস্থিরতা বিরাজ করছিল, ভোটের সম্ভাব্য সময় ঘোষণায় সেটি আপাতত কমেছে। যদিও এপ্রিলে ভোটের ঘোষণাকে বিএনপি মেনে নেয়নি। ফলে ভোটের সময় নিয়ে বিতর্ক এখনো মেটেনি। এরই মধ্যে আলোচনার প্রধান বিষয় হয়ে উঠেছে শুক্রবার (১৩ জুন) লন্ডনে অনুষ্ঠেয় অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তারেক রহমানের সাক্ষাৎ বা বৈঠক।

এখন দেশের রাজনীতি-সচেতন সবার দৃষ্টি লন্ডনের এই বৈঠকের দিকে। বৈঠকে ভোটের দিনক্ষণ, সংস্কার, জুলাই সনদসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ে কী বোঝাপড়া হয়, তা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা চলছে।

ঈদুল আজহার আগের দিন (৬ জুন) জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামী বছরের এপ্রিলের প্রথমার্ধে যেকোনো দিন জাতীয় নির্বাচন হতে পারে। বিএনপিসহ অনেক দল এ ‘সময়সীমা’ মেনে না নিলেও ভোটের সম্ভাব্য সময় ঘোষণাকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন রাজনৈতিক অঙ্গনের অনেকে। যদিও রাজনীতি-সংশ্লিষ্ট অনেকে মনে করেন, রোজার আগে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে ভোটের সময় নির্ধারণ করতে পারলে রাজনৈতিক বোঝাপড়া আরো স্বস্তিদায়ক হতো।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সরকারি সফরে গত মঙ্গলবার যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে পৌঁছেছেন। এর আগেই মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সম্ভাব্য সাক্ষাতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিএনপি ও সরকারি সূত্র। বিএনপি জানিয়েছে, আগামী শুক্রবার সকালে লন্ডনে এই সাক্ষাৎ হতে পারে।

রাজনৈতিক মহল এই সাক্ষাৎকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র বলছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের সাক্ষাৎ ফলপ্রসূ হলে নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়, গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার এবং জুলাই সনদসহ আরও অনেক বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও বিএনপির যে দূরত্ব বা মতবিরোধ সৃষ্টি হয়েছে, সেটা কমে আসতে পারে।

বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একটি সূত্র জানায়, গত মে মাসের শুরুতে প্রধান উপদেষ্টার যুক্তরাজ্য সফরের সময় চূড়ান্ত হয়। বিষয়টি জানার পর তখন থেকেই বিএনপি বিবেচনায় রেখেছিল; প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সৌজন্য সাক্ষাৎ হতে পারে কি না।

এরই মধ্যে আদালতের রায় আসার পরও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে শপথ না পড়ানো, এটাকে কেন্দ্র করে বিক্ষোভে রাজধানীতে অচলাবস্থা তৈরি, এর রেশ ধরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপির) সঙ্গে বিরোধে জড়ানোসহ সরকারের সঙ্গে একধরনের তিক্ততা তৈরি হয়। এমন একটা পরিস্থিতিতে ২৮ মে নয়াপল্টনে বড় সমাবেশ ডেকে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হতে হবে বলে তারেক রহমান জোর দাবি জানান।

এরপর প্রধান উপদেষ্টা এপ্রিলে নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ঘোষণা করেন; তাতে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব সন্তুষ্ট হতে পারেনি। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে লন্ডনে অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে তারেক রহমানের সম্ভাব্য সৌজন্য সাক্ষাতের বিষয়টি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল।

সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, এই সাক্ষাৎ যাতে হয়, এ ব্যাপারে সর্বশেষ বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াও ভূমিকা রাখেন। পরে দুই পক্ষের ইচ্ছায়, বিশেষ করে সরকারের দিক থেকে বাড়তি আগ্রহে সাক্ষাতের সময় নির্ধারণ হয়। এ বিষয়ে গত সোমবার রাতে বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পর্ষদ স্থায়ী কমিটিতে আলোচনা হয়। তাঁরা এই সাক্ষাৎকে দেশ ও জাতির ভবিষ্যতের জন্য হিতকর হবে বলে মনে করেন।

এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান। তিনি একজন আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব। দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর ধরে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত রয়েছেন। আমরা মনে করি, সরকারের প্রধান ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎটা হওয়া উচিত এবং এটা রাজনৈতিক শিষ্টাচারেরও অংশ। এই সাক্ষাৎ না হলে নিন্দুকেরা বিরূপ সমালোচনার সুযোগ নিতে পারত।’

লন্ডনে অনুষ্ঠেয় এই সাক্ষাৎ নিয়ে দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক দলের মধ্যেও কৌতূহল সৃষ্টি হয়েছে। এ বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘এটাকে (সাক্ষাৎ) আমরা ইতিবাচকভাবে দেখছি। কারণ, ইন্টেরিম গভর্নমেন্টের প্রধানের সঙ্গে দেশের বৃহত্তর রাজনৈতিক দলের ফাংশনাল প্রধানের সাক্ষাৎ হচ্ছে। আমরা আশা করি, আগামী জাতীয় নির্বাচন ও সংস্কারের বিষয়ে তাঁরা কথা বলবেন।’

অবশ্য জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী আন্দোলনসহ আরো কয়েকটি দল প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়কে স্বাগত জানিয়েছে। তারা বলেছে, এতে জাতি আশ্বস্ত হয়েছে।

এর মধ্যে জামায়াত ও এনসিপি মনে করে, জুলাই ঘোষণাপত্র ও জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করার পর নির্বাচনের সময় ঘোষণা করা হলে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ হতো। জামায়াত আশা করে, সংস্কার, বিচার (আওয়ামী লীগের) ও নির্বাচন-এ তিনটি বিষয়ের ভিত্তিতে এবং ‘জুলাই সনদ’ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশকে একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হবে।

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে দৃঢ় অবস্থান নিয়ে এ লক্ষ্যে আগামী জুলাই থেকে মাঠের কর্মসূচিরও পরিকল্পনা করছিল বিএনপি। কিন্তু, সে অবস্থান থেকে আপাতত কিছুটা সরে আসার ইঙ্গিত দিচ্ছেন নেতারা।

বিএনপির দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র জানায়, এ ক্ষেত্রে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ভূমিকা রাখেন। খালেদা জিয়াকে ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে ৭ জুন রাতে তাঁর বাসভবনে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। তখন তিনি জ্যেষ্ঠ নেতাদের কাছে জানতে চান, অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে এত দূরত্ব তৈরি করা হলো কেন। তিনি নেতাদের উদ্দেশে বলেন, এই সময়ে কোনো বিষয় নিয়ে রাজপথে যাওয়া ঠিক হবে না। যত সমস্যাই থাকুক, আলোচনায় বসে সমাধান করতে হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, স্থায়ী কমিটির নেতাদের এই সাক্ষাতের পরদিন গত রবিবার খালেদা জিয়া তাঁর বড় ছেলে ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে কথা বলেন। এরপরই সোমবার রাতে স্থায়ী কমিটির সভা হয়। এই সভা থেকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সৌজন্য সাক্ষাৎকে স্বাগত জানানো হয়। বিএনপির নেতারা মনে করেন, এই সাক্ষাৎ বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক সংকট কাটাতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে এবং একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পথ প্রস্তুত করতে সহায়ক হতে পারে।

এ বিষয়ে গত মঙ্গলবার দুপুরে বিভিন্ন গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিকভাবে কথা বলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি লন্ডনে অনুষ্ঠেয় সাক্ষাৎকে ‘এই সময়ের মধ্যে সবচেয়ে ইম্পরটেন্ট ইভেন্ট’ বলে মন্তব্য করেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি মনে করি, জাতীয়ভাবে এবং আন্তর্জাতিকভাবেও এর গুরুত্ব অনেক বেশি। এই মিটিংটা হলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যেতে পারে এবং অনেক কিছু সহজ হয়ে যেতে পারে। নতুন ডাইমেনশন সৃষ্টি হতে পারে। এখন এটা নির্ভর করবে আমাদের নেতৃবৃন্দের (মুহাম্মদ ইউনুস-তারেক রহমান) ওপর, তাঁরা কীভাবে সেই সম্ভাবনার দিকে নিয়ে যাবেন। আমরা আমাদের দলের তরফ থেকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে সম্পূর্ণ অথরিটি দিয়েছি, তাঁর সাফল্য প্রার্থনা করেছি।’

জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয় বলে মনে করে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। কারণ, এপ্রিল মাসে নির্বাচনের যে সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ করা হয়েছে, সেই সময়ে একদিকে প্রচণ্ড গরম আবহাওয়া থাকে, ঝড়বৃষ্টির আশঙ্কাও থাকে। তার আগ দিয়ে রোজা ও ঈদুল ফিতর। এর পর মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা আছে। ওই সময় ভোট করতে গেলে রমজান মাসেও নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে হবে।

বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা মনে করেন, এ বছরের ডিসেম্বরেই নির্বাচন হওয়া সম্ভব এবং সেটা সবচেয়ে উপযুক্ত হবে।

তবে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সরকার ডিসেম্বরের মধ্যে না পারলে জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতেও যদি নির্বাচনের সময় নির্ধারণ করে, সেটা বিএনপির জন্য মানা সহজ।

জানা গেছে, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াও মনে করেন, ডিসেম্বরে সম্ভব না হলে ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের জন্য উপযুক্ত সময়। ২ জুন রাতে গুলশানে খালেদা জিয়ার বাড়ির নামজারির কাগজপত্র পৌঁছে দিতে তাঁর বাসভবনে যায় সরকারি একটি প্রতিনিধিদল। তখন খালেদা জিয়া তাঁদের কাছে নির্বাচনের সময় নিয়ে এ অভিমত জানান বলে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে।

সরকার ঘনিষ্ঠ একাধিক সূত্র থেকে জানা গেছে, জাতির উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ রেকর্ড করার আগপর্যন্ত সরকারঘনিষ্ঠ ব্যক্তি ও উপদেষ্টা পরিষদের কেউ কেউ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের সময় নির্ধারণ করতে প্রধান উপদেষ্টাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা এপ্রিলেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে অনড়। ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের যে সাক্ষাৎ বা বৈঠক হতে যাচ্ছে, সেখানেও নির্বাচনের সময় নির্ধারণের বিষয়টি প্রাধান্য পেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন, এই সাক্ষাতের আলোচনা নেতিবাচক হলে সংস্কার ও নির্বাচনের ওপর এর প্রভাব পড়বে; যা পরিস্থিতি আরও সংকটের দিকে নিয়ে যেতে পারে।

বিএনপি সূত্রগুলো বলছে, তারাও এই সাক্ষাৎ বা বৈঠকের দিকে তাকিয়ে আছে। এরপর ফলাফল দেখে তারা পরবর্তী করণীয় ঠিক করবে। এ বিষয়ে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচন চায়, এটা নতুন কোনো বিষয় নয়। যেহেতু আমরা আলোচনায় যাচ্ছি, এখন আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। সে পর্যন্ত আমাদের চুপ থাকতে হবে।’

আমারবাঙলা/জিজি

Copyright © Amarbangla
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

ঈশ্বরদীতে কাভার্ডভ্যান চাপায় মা-মেয়েসহ নিহত ৩

পাবনার ঈশ্বরদীতে কাভার্ডভ্যান চাপায় মা-মেয়েসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। একই দুর্ঘটনা...

ভিনিসিয়ুসের গোলে বিশ্বকাপে জায়গা করে নিলো ব্রাজিল

বিশ্বকাপের টিকিট, ঘরের মাঠে কোচ কার্লো আনচেলত্তির অভিষেক এবং নিজেদের শক্তি প্...

ম্যাচ প্র্যাকটিস ছাড়াই শান্তদের লঙ্কাযাত্রা 

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের চতুর্থ আসরে নিজেদের প্রথম সিরিজ খেলার জন্য কাল শ্...

বাংলাদেশ কেন পেনাল্টি পায়নি, রেফারিং নিয়ে যা বললেন কাবরেরা

ম্যাচে তখন একের পর এক আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ দল। যে কোনো মুহূর্তে গোল...

আগামী মৌসুমে কোন ক্লাবে খেলবেন হামজা

একজন বড় মাপের খেলোয়াড় একটা দেশের ফুটবলীয় পরিমণ্ডল কীভাবে বদলে দিতে পারেন, সেট...

ভারতে ২৪২ আরোহী নিয়ে বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের শঙ্কা

ভারতের গুজরাটের আহমেদাবাদে ২৪২ জন আরোহী নিয়ে এয়ার ইন্ডিয়া এয়ারলাইন্সের একটি ব...

চাপ নিতে চান না পলক

পলক তিওয়ারিকে প্রায়ই বলিউডে তাঁর সমবয়সী শিল্পীদের সঙ্গে তুলনা করা হায়। সম্প...

ম্যাচ প্র্যাকটিস ছাড়াই শান্তদের লঙ্কাযাত্রা 

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের চতুর্থ আসরে নিজেদের প্রথম সিরিজ খেলার জন্য কাল শ্...

গোপালগঞ্জে সেনা সদস্যকে মারধর, আটক ৫

গোপালগঞ্জে সেনা সদস্যকে মারধরের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় যৌথ বাহিনী পাঁচজনকে আটক...

পদ্মায় ধরা পড়লো ১৯ কে‌জির পাঙাশ

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপ‌জেলার পদ্মা নদীতে জে‌লের জালে ধরা প‌ড়েছে...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
খেলা