রাজনীতি

জাপা নিষিদ্ধের দাবির পেছনে আছে ভোটের হিসাবও

নিজস্ব প্রতিবেদক

শুধু আওয়ামী লীগের দোসর হওয়াই একমাত্র কারণ নয়। জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করার দাবির পেছনে আছে ভোটের হিসাবও। জামায়াতে ইসলামী বিষয়টি স্বীকার করতে রাজি না হলেও জাতীয় পার্টি এবং বিএনপির নেতারা পেছনের এই সমীকরণকে আমলে নিয়েছেন।

আবার সংস্কার ও নির্বাচনকেন্দ্রিক যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতভিন্নতা আছে, তার পেছনেও রয়েছে সংসদে দলগুলোর অবস্থান এবং ক্ষমতার অংশীদারিত্ব নিয়ে দরকষাকষি। বিএনপি নেতারা মনে করছেন, সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে তাদের ওপর চাপ তৈরির বড় কারণ এই দরকষাকষিতে লাভবান হওয়া। একাধিক দলের নির্বাচনে না যাওয়ার হুমকিকে তারা এর অংশ হিসেবে দেখছে। এর সঙ্গে নতুন অস্ত্র হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে জাপা নিষিদ্ধের দাবিকে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাজনীতিতে হঠাৎ জাপার আলোচনায় আসার পেছনে এই পটভূমি কাজ করছে। প্রথমে দলটি ভাগ হয়েছে। এখন দল হিসেবে জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি সামনে আনা হয়েছে। রাস্তা থেকে সেই দাবিকে সরাসরি প্রধান উপদেষ্টার দরবারে হাজিরও করা হয়েছে। একই দিন বিএনপি জানিয়েছে, তারা কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের পক্ষে নয়।

বিএনপিসহ কয়েকটি দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জামায়াত আগামী সংসদে প্রধান বিরোধী দল হতে বিএনপির সঙ্গে একটা সমঝোতায় আসতে চাইছে। গত মঙ্গলবার জুলাই সনদ বিষয়ে মতভিন্নতা কমিয়ে আনতে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে একটি অনানুষ্ঠানিক বৈঠকও অনুষ্ঠিত হয়। যদিও বৈঠক থেকে কোনো ইতিবাচক ফল আসেনি। ওই বৈঠকের আগে জামায়াত ছাত্র-তরুণদের দল এনসিপিসহ ছয়টি দলের সঙ্গে বৈঠক করে অভিন্ন অবস্থানে এসেছে।

একাধিক দলের নেতারা বলছেন, জামায়াত মনে করছে, জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ নিলে এবং আওয়ামী লীগ সমর্থকদের ভোট দলটির পক্ষে গেলে জামায়াতের বিরোধী দল হওয়ার সমীকরণ পাল্টে যেতে পারে। এমন শঙ্কা থেকেই বিভক্ত এবং ভোটের মাঠে দৃশ্যত দুর্বল জাতীয় পার্টিকে প্রতিদ্বন্দ্বী ধরে নিষিদ্ধের দাবি তোলা হয়েছে। জামায়াত, এনসিপি এই দাবি করেছে। গণঅধিকার পরিষদ জাপা নিষিদ্ধের দাবিতে কর্মসূচি পালন করছে। কর্মসূচি পালনকালে দলের সভাপতি নুরুল হক নুর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিপেটায় গুরুতর আহত হয়েছেন।

বিএনপিসহ বেশ কিছু দল বলছে, এভাবে কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা হলে খারাপ নজির সৃষ্টি হবে। আগামীতেও এ ধারা অব্যাহত রাখতে চাইবে কেউ কেউ। তারা বলছে, কোনো দল অপরাধ করে থাকলে তার বিষয়ে জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে। ভোটে তার প্রতিফলন ঘটবে।

রাজনীতি-সংশ্লিষ্টরা বলেন, এখন যা হচ্ছে তা মূলত ভোটের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণের এক ধরনের কৌশল। জামায়াতের প্রধান বিরোধী দল হওয়ার পথে বাধা ছাড়াও আরেকটি সমীকরণ আছে বলে মনে করছেন তারা। তা হলো, সংখ্যানুপাতিক আসন (পিআর) বণ্টন না হলে নির্বাচনে না যাওয়ার কথা বলছে জামায়াত। বিএনপি পিআর মানবে না বলে শক্ত অবস্থান নিয়েছে। এ অবস্থায় জামায়াত অংশ না নিলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করার জন্য জাতীয় পার্টির অংশগ্রহণ হয়ে উঠবে গুরুত্বপূর্ণ।

যদিও জামায়াতে ইসলামীর নেতারা বলছেন, তারা জাতীয় পার্টিকে প্রতিপক্ষ মনে করছেন না। তারা জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবিকে ন্যায্য মনে করলেও কোনো কর্মসূচি পালন করেননি। তবে জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের দোসর ছিল। তাদের ব্যাপারেও আওয়ামী লীগের মতো সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে।

জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা বলেন, মহাজোটের শরিক হিসেবে জাপাকে একটি পক্ষ নিশানা বানিয়েছে। অথচ আওয়ামী লীগের অনেক কর্মকাণ্ডের প্রকাশ্য সমালোচনা করেছে জাপা। তাদের প্রয়াত চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদ মামলার কারণে রাজনীতিতে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ছিলেন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে এরশাদ অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিলে তাঁকে এক প্রকার গৃহবন্দি করে রাখা হয়। রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে দলকে বারবার বিভক্ত করেছিল তৎকালীন সরকার।

জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, একটি পক্ষ জাতীয় পার্টিকে আগামী নির্বাচনে তাদের প্রতিপক্ষ মনে করে এ ধরনের অনৈতিক দাবি উত্থাপন করেছে। কারণ ভোটের মাঠে জাতীয় পার্টির অভিজ্ঞতা রয়েছে, পরিচিতি রয়েছে, জনসমর্থনও রয়েছে। আর একেই তারা নির্বাচনে নিজেদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে প্রধান বাধা মনে করছে।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ভোট জাতীয় পার্টির পক্ষে যেতে পারে– এমন আলোচনার বিষয়ে শামীম হায়দার বলেন, একটি দলের ভোট আরেক দল কখনও পায় না। এমন উদ্ভট আশঙ্কা থেকে একটি দলকে নিষিদ্ধও করা যায় না। এমনটা করা হলে তারা আইনগতভাবে মোকাবিলা করবেন বলে জানান।

বিএনপি জানিয়েছে, তারা কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের পক্ষে নয়। জনগণই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার একমাত্র মালিক। এ ছাড়া নির্বাচনে যত বেশি দল অংশগ্রহণ করবে, যত বেশি ভোটার ভোট দেবে, নির্বাচন তত বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাবে। এখন জাপাকে নিষিদ্ধ করার দাবি বাস্তবায়ন হলে আগামীতে কোনো পরিবর্তিত পরিস্থিতি হলে অন্য অনেক দলকেও নিষিদ্ধের খড়্গের নিচে পড়তে হবে। এ কারণে জুলাই অভ্যুত্থানের সময় জামায়াতকে নিষিদ্ধের বিরোধিতা করেছিল বিএনপি।

দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা। তিনি ওই সময়ে বাকশাল প্রথা বাতিল করে আওয়ামী লীগকেও রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছিলেন। কোনো দলের বিষয়ে জনগণই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে। এটাই সর্বোত্তম পন্থা।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এখন দেশের যে রাজনৈতিক সংকট চলছে, তাতে জাতীয় পার্টি প্রধান সমস্যা বলে মনে করছি না। তবে এটা ঠিক, জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগের সহযোগী হিসেবে গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য দায়ী। সেটার জন্য তার শাস্তি হতে পারে। কিন্তু এভাবে যেটা করা হচ্ছে, সেটা ঠিক না।’

গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগের অপকর্মের জন্য ১৪ দল ছাড়াও জাতীয় পার্টি সমান অংশীদার। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম আর ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করা গেলে জাতীয় পার্টিকেও করা যায়। তবে সেটা মবের মাধ্যমে নয়। জনগণের রায়ের মাধ্যমে হওয়া দরকার।

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানের মন্তব্য, তারা শুধু জাতীয় পার্টি নয়, আওয়ামী লীগের দোসর হিসেবে ১৪ দলকেও নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছেন। এ দেশে গণতন্ত্র হত্যার জন্য, গণহত্যার জন্য এসব দল সমভাবে দায়ী। তাই তাদের এ দেশের রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার বিকল্প নেই বলে মনে করেন তিনি।

জামায়াত-জাপা ভোটের সমীকরণ

১৯৮৬ সালের ৭ মে অনুষ্ঠিত তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৪২.৩ শতাংশ ভোট পায় সদ্য গঠিত দল জাপা। ১৫৩টি আসন নিয়ে তারা সরকার গঠন করে। ওই নির্বাচনে জামায়াত ভোট পেয়েছিল ৪.৫৪ শতাংশ। বিএনপি ১৯৮৬ সালের নির্বাচনে অংশ নেয়নি।

দুই বছরের মধ্যে ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ অনুষ্ঠিত হয় চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এই ভোট বর্জন করে। জাতীয় পার্টি ৬৮.৪ শতাংশ ‘ভোট পেয়ে’ ২৫১টি আসন নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো সরকার গঠন করে। এরপর থেকে জাতীয় পার্টির আসন সংখ্যা কমতে থাকে।

১৯৯১ সালে গণঅভ্যুত্থানে এরশাদের পতন হয় এবং তিনি কারাগারে থাকা অবস্থায় অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি ১১.৯ শতাংশ ভোট পায়। ৩৫ আসনে জয়ী হয় জাপা। ওই নির্বাচনে জামায়াত পেয়েছিল ১২.১৩ শতাংশ ভোট। আসন পেয়ছিল ১৮টি। ওই নির্বাচনে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের নির্বাচনী সমঝোতা হয়। সেই অনুযায়ী, বিএনপি ৩০০ আসনে প্রার্থী দিলেও যেসব আসনে জামায়াতের প্রার্থী ছিল, সেখানে অলিখিত ছাড় দেয়। ফলে জামায়াত ১৮ আসন পায়।

১৯৯৬ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৬.৪ শতাংশ ভোট পায় জাপা, আসন পায় ৩২টি। ওই নির্বাচনে জামায়াত ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে ৪.৬১ শতাংশ ভোট পায়। আসন পায় তিনটি।

২০০১ সালের নির্বাচনে ইসলামী ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে জোট করে জাতীয় পার্টি ৭.২২ শতাংশ ভোট পায়। আসন পায় মাত্র ১৪টি। ওই বছর বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ নির্বাচন করেও ৪.২৮ শতাংশ ভোট পায় জামায়াত। তবে আসন পায় ১৭টি। তারা বিএনপির সঙ্গে সরকারের অংশীদার হয় এবং এক-এগারোর মাধ্যমে তাদের পতন ঘটে।

২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত নবম সংসদ নির্বাচনে ৭ শতাংশ ভোট পেয়ে ২৭টি আসন পায় জাপা। ওই নির্বাচনে ৪.২৮ শতাংশ ভোট পায় জামায়াত। আসন পায় মাত্র দুটি। ২০১৪ সালের নির্বাচন বিএনপি বর্জন করলেও জাতীয় পার্টি ১১.৩১ শতাংশ ভোট পায়, আসন পায় ৩৪টি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে আসন কমে দাঁড়ায় ২২টিতে। ভোটও কমে দাঁড়ায় মাত্র ৭ শতাংশে। রাতের ভোটের ওই নির্বাচনে জাপাকে ২৬ আসনে ছাড় দেয় আওয়ামী লীগ।

গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি পেয়েছে মাত্র ১১টি আসন। সমঝোতার ওই নির্বাচনে ২৬ আসনে ছাড় দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। তবে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে ১২ আসনে জামানত হারান জাপা প্রার্থীরা। এর বাইরে জাপা ২৩৯ আসনে প্রার্থী দিয়েছিল। কিন্তু ২৩৭টিতে জামানত বাজেয়াপ্ত হয় তাদের।

দুই দলের ভোটের এই হিসাবে জাতীয় পার্টিকে ভোটের মাঠে দুর্বল মনে হলেও জামায়াতসহ অন্য দলের ভয় আওয়ামী লীগের ভোট। আওয়ামী ভোটের একটা অংশ জাপার বাক্সে পড়লে নির্বাচনে বড় প্রভাব পড়তে পারে। অন্যদিকে জুলাই অভ্যুত্থানের শরিক হিসেবে জামায়াতের অবস্থান এখন অনেকটা সুসংহত। ভোটের হারে তারতম্য বেশি না হলে প্রধান বিরোধী দল হতে পারে তারা। তবে জামায়াত একে ভোটের আগেই নিশ্চিত করতে চায় বলে জানিয়েছে রাজনৈতিক সূত্রগুলো।

বিএনপির সূত্র বলছে, এই সুযোগ কাজে লাগাতে বিএনপির সঙ্গেও অনেকটা দর কষাকষি চলছে জামায়াতের। বিভিন্ন ইস্যুতে মতভিন্নতা তৈরি করে চাপ সৃষ্টি করছে তারা। বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক সদস্য জানান, পিআরসহ জুলাই সনদ এবং অন্যান্য ইস্যুতে জামায়াতের মতভিন্নতা এই দরকষাকষির অংশ। তাতে সর্বশেষ যুক্ত হয়েছে জাপা নিষিদ্ধের দাবি।

আমারবাঙলা/জিজি

Copyright © Amarbangla
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২৫০, আহত ৫০০

আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলে ৬ মাত্রার শক্তিশালী ও ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা...

দুপুরে সিইসির সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত মা...

ডা. ফাতেমা দোজাকে বরখাস্ত করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়

সরকারি চাকরিতে ইস্তফা প্রদানের পর তথ্য গোপন করে পুনরায় যোগদান, যুক্তরাষ্ট্রে...

বাকৃবিতে কঠোর নিরাপত্তা, হল ছাড়ছেন শিক্ষার্থীরা

প্রশাসনের নির্দেশে হল ছাড়ছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।...

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষের নেপথ্যে ছাত্রী হেনস্তা

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষের নেপথ্যে ছাত্রী হেনস্তাস্থানীয় গ্রামবাসীর সঙ...

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলকে নিষেধাজ্ঞা

ফিলিস্তিনকে চলতি মাসের শেষ দিকে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃ...

হত্যার উদ্দেশ্যে নুরুল হককে আঘাত করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

হত্যার উদ্দেশ্যে গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হককে আঘাত করা হয়েছে বলে মন্তব...

হাবিব-মনিরের নেতৃত্বে পুলিশে গড়ে ওঠে ২ গ্রুপ, জবানবন্দিতে মামুন

ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান ও এসবির সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলামের নেতৃত...

বিচারকদের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টের হাতে থাকবে : হাইকোর্ট

এখন থেকে সারা দেশের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলার দায়িত্ব সুপ্রিম কোর্টের হা...

ঢাকায় তিন দিনের সফরে আসছেন টিআই চেয়ারম্যান

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল (টিআই)-এর চেয়ারপারসন ফ্রাঁসোয়া ভ্যালেরিয়াঁ তিন...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
খেলা