আন্তর্জাতিক ডেস্ক: জাপানে ৯০ মিনিটে মোট ২১টি ভূমিকম্পে দেশটির মূল ভূখণ্ডের অন্তত ২১ হাজার বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে।
জাপানের আবহাওয়া দপ্তর জাপান মেটেরোলজিক্যাল এজেন্সি (জেএমএ) এক বিবৃতিতে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতত্ত্ব জরিপ সংস্থা ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) এবং জেএমএ’র তথ্য অনুযায়ী, সোমবার স্থানীয় সময় বিকাল ৪টা ১০ মিনিটে প্রথম ভূমিকম্পটি আঘাত হানে জাপানে। এটি কেন্দ্রস্থল বা এপিসেন্টার ছিল দেশটির মধ্যাঞ্চলীয় দ্বীপ হোনশু’র ইশিকাওয়া জেলা।
প্রথম ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৫.২। ইউএসজিএসের তথ্য অনুযায়ী, যে ২১টি ভূমিকম্প জাপানে হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ছোটোটির মাত্রা ছিল ৪.৬ এবং সবচেয়ে বড়টির ৭.৫।
ভূগর্ভস্থ ‘আগ্নেয় মেখলা’ (রিং অব ফায়ার) টেকটোনিক প্লেটের ওপর অবস্থানের কারণে জাপানে প্রতিদিনই গড়ে ১০টি ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
এর আগে ২০১১ সালের মার্চে জাপানে ৯ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছিল। ভয়াবহ সেই ভূমিকম্প ও তার ফলে সৃষ্ট সুনামিতে দেশটিতে সে সময় মৃত্যু হয়েছিল প্রায় ১৮ হাজার ৫০০ জন মানুষের।
তার প্রায় ১৩ বছর পর আজ সোমবার আবার বড় মাত্রার ভূমিকম্প হলো জাপানে। সূত্র: এএফপি
এবি/এইচএন
 
                                    
                                 
                 
                     
                     
                         
                                                     
                         
                                                     
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                         
                        
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                                 
                     
                             
                             
                     
                         
                                 
                                 
                                 
                                 
             
                     
                             
                             
                            